ই-পেপার শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২

ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে বাংলাদেশের অংশগ্রহণকে স্বাগত জানালেন ব্রি মহাপরিচালক

অনক আলী হোসেন শাহিদী:
১৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৭:৩৭
আপডেট  : ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ১৪:৫৪
ডঃ মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান, মহাপরিচালক।

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট (ব্রি) এর মহাপরিচালক ডঃ মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান বলেছেন- “ইটালির রোমে জাতি সংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) আয়োজিত ওয়াল্ড ফুট ফোরামের বিভিন্ন কর্মসূচীতে অংশ নিয়েছেন আমাদের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনুস সহ কৃষি সচিব ডঃ মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বৃন্দ। আমাদের এদেশ খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইতিবাচক ভূমিকা নিয়ে কাজ করছে। বিশেষ করে ধান গবেষনা ইনষ্টিটিউট- (ব্রি) দেশের খাদ্য নিরাপত্ত নিশ্চিত করতে বিভিন্ন ধানের জাত উদ্ভাবনের মাধ্যমে ক্ষূধামুক্ত বাংলাদেশ গড়তে ইতিবাচক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আর এ সাফল্য আমাদের কৃষি মন্ত্রনালয়ের। আমাদের সরকার প্রধানের। আমাদের কৃষি মন্ত্রনালয়ের ইতিবাচক দিক নির্দেশনা, পরিকল্পনা প্রনয়ন ও তার বাস্তবায়নের কারনেই- বাংলাদেশ ধান গবেষনা ইনষ্টিটিউট- দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাজ করছে। এ কারনে আমি ব্রির পক্ষ থেকে মাননীয় কৃষি উপদেষ্টা লেঃ জেঃ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব:) ও কৃষি সচিব ডঃ মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান মহোদয়কে বিনম্র শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। এইসাথে- এ সম্মেলনে তাদের ইতিবাচক- ভূমিকা পালনকে বিনয়ের সাথে অভিনন্দন জানাচ্ছি”- ব্রির মহাপরিচালক ডঃ মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান- এই প্রতিনিধিকে দেয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন।

উল্লেখ যে-আমরা জাতি সংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফ এ ও) আয়োজিত ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরামে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ করতে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মূলত: কি কাজ করছে-এমন প্রশ্ন করলে - তিনি উপরোক্ত মন্তব্য করে তাঁর প্রতিষ্ঠান (ব্রি) এর নানা বাস্তব কার্যক্রম তুলে ধরেন।

ব্রির মহাপরিচালক ডঃ মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান এই প্রতিনিধিকে বলেন- "আপনি নিশ্চয়ই জানেন বিগত ৫৫ বছরে দেশে আবাদযোগ্য জমির পরিমান ক্রমান্বয়ে হ্রাস পেলেও খাদ্য উৎপাদন বেড়েছে চার গুনের বেশী। ১৯৭০-১৯৭১ সালে এদেশে জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি আর চালের উৎপাদন ছিল মাত্র ১ কোটি টন । দীর্ঘ ৫৫ বছরের ব্যবধানে আজ ২০২৫ সালে এসে দেশে যখন জনসংখ্যা প্রায় ১৭ কোটি। আগে যে জমিতে হেক্টর প্রতি ২-৩ টন ফলন হতো-এখন উফশী জাতের ব্যবহারের কারনে ফলন হচ্ছে ৬-৮ টন। বর্তমানে চাল উৎপাদন হয়েছে গত ২০২৪- ২০২৫ অর্থ বছরে ৪ কোটি ১৫ লাখ টনের বেশী। এই উৎপাদন বৃদ্ধির পেছনে ব্রির উদ্ভাবিত জাতের অবদান প্রায় ৮৫ থেকে ৯০ শতাংশ। বর্তমানে দেশে জমির প্রায় ৭৭ শতাংশ জমিতে ব্রি উদ্ভাবিত জাত চাষ করা হয়। বোরো মৌসুমের ধানের ৮২ শতাংশ, আউশ মৌসুমের ৩৬ শতাংশ এবং আমন মৌসুমের ৪৭ শতাংশ জমিতে ব্রি জাতের ধান চাষ হচ্ছে। এ সময় নিয়মিত আমাদের চাল আমদানী করতে হতো- কিন্তু ব্রির আধুনিক জাত ও প্রযুক্তির কারণে ১৯৯০ সালের দিকে দেশ খাদ্যে প্রায় স্বয়ংসম্পূর্নতার কাছাকাছি পৌছে যায়। বর্তমানে বাংলাদেশ চাল উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয়”।

তিনি বলেন- “ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় ব্রি প্রনয়ন করেছে- “রাইস ভিশন-২০৫০” এবং ডাবলিং রাইস প্রডাক্টিভিটি”- নামে দুটি কৌশলপত্র। এতে লক্ষ নির্ধারন করা হয়েছে- ২০২৩ সালের মধ্যে ধানের উৎপাদনশীলতা দ্বিগুন করা, ২০৪১ সালের মধ্যে টেকসই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পূরন করা। গবেষনায়- অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে অতি উচ্চফলনশীল জাত (১২-১৪ টন প্রতি হেক্টর), হাইব্রিড ও ট্রান্সজেনেটিক ধান, প্রতিকূল পরিবেশ সহিঞ্চু জাত, অধিক মিটামিন ও আয়রন সমৃদ্ধ ধান এবং রপ্তানীযোগ্য সুগন্ধি জাত উদ্ধাবনে। একই সঙ্গে কৃষি যন্ত্রপাতির উন্নয়ন ও ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারে মাধ্যমে কৃষিকে স্মার্ট ও আধুনিক করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে”।

ব্রি মহাপরিচালক ডঃ মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান- এই প্রতিনিধিকে বলেন- “ব্রির-এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকলে আগামী-২০৫০ সালে এ দেশে চালের উৎপাদন হবে ৪ কোটি ৭২ লাখ টন। এ উৎপাদনের বিপরীতে ২০৫০ সালে ২১ কোটি ৫৪ লাখ লোকের খাদ্য চাহিদা পূরনে চাল প্রয়োজন হবে- ৪ কোটি ৪৬ লাখ টন। অর্থাৎ চালের বর্তমান উৎপাদন প্রবৃদ্ধির ধারা অব্যাহত থাকলে ২০৫০ সালে দেশে ২৬ লাখ টন চাল উদ্ধুত্ত থাকবে। এই অভীষ্ট লক্ষ্য সামনে রেখে ভবিষ্যৎ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে আমরা কাজ করছি”।

এ প্রসঙ্গে তিনি আরো বলেন- “আপনি জেনে খুশী হবেন যে- ধান গবেষনায়- আমাদের এ সাফল্য দেশের সীমা ছাড়িয়ে ছড়িয়ে পড়েছে আন্তর্জাতিক বিশ্বে। ওয়াল্ড ফুড ফোরামের- এ সম্মেলনে- আমরা জানাতে চাই- বাংলাদেশ ধান গবেষনা ইনষ্টিটিউট উদ্ভাবিত ধানের জাত দেশের এ সীমা ছাড়িয়ে আবাদে হচ্ছে বিদেশের বেশ কিছু দেশে। এ দেশগুলোর মধ্যে ভারত, নেপাল, ভুটান, ভিয়েতনাম, মায়ানমার, চীন, কোরিয়া, ইরাক, ঘানা গান্বিয়া, বুরুন্ডি সিয়েরালিয়েন সহ অনেক দেশ। এ দেশ গুলো ব্রির উদ্ভাবিত উচ্চ ফলনশীল ধানের জাত ব্যবহার করছে। পৃথিবীর ১৪টি দেশে বর্তমানে ১৯ জাতের ব্রি-ধানের আবাদ হচ্ছে। বিজ্ঞান ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে কৃতিত্বপূর্ন স্বাধীনতা দিবস স্বর্ণপদক ও ৩ বার রাষ্ট্রপতি পদক ও ২ বার জাতীয় কৃষি পদক সহ-জাতীয় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ৩০ টি পুরস্কার লাভ করেছে”।

ব্রি-মহাপরিচালক ডঃ মোহাম্মদ খালেকজ্জামান তাঁর প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক কার্যক্রমের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন-“অর্থনীতি কোন দেশের শিল্প, সাহিত্য, কিংবা রাজনীতি- সব কিছুই নিয়ন্ত্রিত হয় খাদ্য নিরাপত্তা দিয়ে। দেশের জনসংখ্যা যখন ১৭ কোটি তখন এত মানুষের খাবারের যোগান দেয়া এতো সহজ কথা নয়। নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও এই বিশাল চ্যালেঞ্জই গত ৫৫ বছর ধরে মোকাবেলা করে যাচ্ছে দেশের ধান বিজ্ঞানীরা। সত্তর দশর্কের প্রথম দিকে সদ্য স্বাধীন দেশে প্রবর্তন করা হলো উফশী জাত আই আর-৮। ব্রির বিজ্ঞানীরা উদ্ভাবন করলেন তিন মওসুমে চাষ উপযোগী উচ্চ ফলনশীল ধানের আধুনিক জাত বি আর ৩। যা বিপ্লব ধান নামে পরিচিতি পায়।

সুগন্ধি চালের ধান উদ্ভাবন করেছে ব্রি। যেগুলো আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানীযোগ্য। বিশ্বের প্রথম জিঙ্ক সমৃদ্ধ ধান-৬২ সহ ৭টি জিঙ্ক সমৃদ্ধ জাত উদ্ভাবন করে বাংলাদেশকে বিশ্বে গৌরবময় অবস্থানে নিয়ে যায়। বর্তমানে জিঙ্ক, আয়রন, প্রোটিন সমৃদ্ধ জাত কৃষকের হতে পৌছেছে”।

ব্রি র কাজের পরিধি বনর্না করতে গিয়ে মহাপরিচালক ডঃ মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান এই প্রতিনিধিকে আরো বলেন- “বাংলাদেশ ধান গবেষনা ইনস্টিটিউট- তার কার্যক্রমের শুরুতে সীমিত আকারে কাজ কার্যক্রম শুরু করেছিল। কয়েকটি গবেষণা বিভাগ এবং হাতে গোনা কিছু বিজ্ঞানী নিয়ে কাজ শুরু হলেও সময়ের সাথে সাথে ব্রি প্রসারিত হয়েছে। এখন সদর দপ্তরে রয়েছে ১৯টি গবেষনা বিভাগ, ২০টির বেশী আধুনিক গবেষনাগার, উন্নতমানের জার্মপ্লাজম সেন্টার বা জিন ব্যাংক, গ্রীন হাউজ, নেট হাউজ ও ৭৬ একরের বেশী পরীক্ষন মাঠ। সারা দেশে ১৭ আঞ্চলিক কার্যালয় এবং ৬টি স্যাটেলাইট ষ্টেষনের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ে গবেষনা পরিচালিত হচ্ছে। বর্তমানে ব্রি-তে ৩১৮ জন বিজ্ঞানীসহ ৮০০ জনের বেশী কর্মকর্তা কর্মচারী কাজ করছেন। এ সব কর্মকর্তা মধ্যে প্রায় তিন ভাগের এক ভাগ উচ্চতর ডিগ্রিধারী বিজ্ঞানী”।

তিনি বলেন- “ধান গবেষনার পাশাপাশি কৃষি যান্ত্রিকীকরনে ও ব্রি যুগান্তকারী অবদান রেখেছে। ব্রির ফার্ম মেশিনারী অ্যান্ড পোষ্ট হারভেষ্ট টেকনোলজি বিভাগ প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ পর্যন্ত ৫০টির বেশী কৃষি যন্ত্র উদ্ভাবন করেছে। এ সব কৃষিযন্ত্র কৃষকের শ্রম সাশ্রয় করেছে। উৎপাদন খরচ কমিয়ে আনতে সহায়তা সহ সময়মত চাষাবাদ নিশ্চিত করেছে। জাত উদ্ভাবন ও যান্ত্রিকাীকরন ছাড়াও মাটি, পানি, সার ও বালাই ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত ৩০০ অধিক ধান উৎপাদন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছে- এই প্রতিষ্ঠানটি”।

পরিশেষে মহাপরিচালক ডঃ মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান এই প্রতিনিধিকে বলেন- “বাংলাদেশ ধান গবেষনা ইনষ্টিটিউট এর সাফল্যের পেছনে রয়েছে কৃষি মন্ত্রনালয়ের সর্বাত্বক ইতিবাচক সহযোগিতা। বিশেষ করে কৃষি সচিব ডঃ মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান-এর দূরদর্শী সিদ্ধান্তে- ব্রি তার সকল সমস্যা কটিয়ে উঠতে সক্ষম হচ্ছে। গবেষনা কার্যক্রম এগিয়ে যাচ্ছে। একই সাথে ওয়ান্ড ফুড ফোরামে- বাংলাদেশের অংশ গ্রহনে যে অভিজ্ঞতা অর্জিত হবে- তা আমাদের প্রতিষ্ঠানকে আরও সমৃদ্ধ করবে। ইনসাল্লাহ।

আমার বার্তা/এমই

সরকারী সেবা খাতে ঘুষ ছাড়া ফাইল নড়ে না

• ব্যক্তির পরিবর্তন হলেও ব্যবস্থায় পরিবর্তন হয় না • বছরে ১১ হাজার কোটি টাকার বেশি ঘুষ

ভৈরবে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও স্টেশনের জমি ক্রয় অনুমোদন শিগগির: সচিব

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মোঃ রেজাউল মাকছুদ জাহেদী

কক্সবাজার থেকে চালু হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট

সমুদ্রের বুকে দৃষ্টিনন্দন রানওয়ে, রাতের দৃশ্য অপরূপ নয়নাভিরাম বিদেশী পর্যটকরা সরাসরি আসতে পারবেন বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র

বিসিআইসিতে হযবরল অবস্থা

#দুই তদন্তের বিপরীতমুখী #রিপোর্ট #৮.৭ লাখ টাকার মালামাল গরমিল #সিকিউরিটি মানি বাজেয়াপ্তে পশ্ন  #আর্থিক অনিয়মে বরখাস্তের পরও বহাল #এমটিএস
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রাসঙ্গিক থাকতে বিচার বিভাগকে অবশ্যই সংস্কার করতে হবে: প্রধান বিচারপতি

ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা শিক্ষকদের, জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

ফ্যাসিবাদগোষ্ঠি নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে: আইজিপি

কলম বিসর্জন দিতে শহীদ মিনার থেকে শাহবাগে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

পেঁয়াজের দামে লাগাম টানতে আমদানির সুপারিশ ট‍্যারিফ কমিশনের

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

দুই কোটি টাকা দিয়ে নিবন্ধন পেয়েছে ডেসটিনির আম জনগণ পার্টি: তারেক

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে: গভর্নর

আসিয়ান: উচ্চশিক্ষা ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে পুত্রজায়া

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৮৩৪ জন

মালয়েশিয়ায় ইমিগ্রেশন আইনে ১১৪ জন অভিবাসী দোষী সাব্যস্ত

গাজীপুরের টঙ্গীতে তুলার গুদামের আগুন নিয়ন্ত্রণে

ভোলায় নলকূপ খনন করলেই বেরিয়ে আসছে গ্যাস

বিগত সরকার বৈষম্যবিরোধী আইন করার রাজনৈতিক সাহস দেখাতে পারেনি

যুক্তরাষ্ট্রে এআই ডেটা সেন্টারে ৬০০ বিলিয়ন বিনিয়োগ করবে মেটা

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাতজন নেতাকর্মী আটক

বিকাশ এজেন্ট ও পরিবেশকদের ২৪ ঘণ্টা ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ইউসিবি

মোটরসাইকেল নিয়ে জামায়াত নেতা বুলবুলের শোডাউন

বিনিয়োগ আনতে চট্টগ্রাম বন্দরে বিদেশী ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন: শ্রম উপদেষ্টা

গাঁজা বিক্রি নিষেধ করায় ঢাবি ছাত্রদল নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা